মালিক কাফুর ছিলেন দিল্লি সালতানাতের বিখ্যাত সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির একজন বিশিষ্ট দাস৷ ধারণা করা হয় তাকে খোজা করা হয়েছিল যার ফলশ্রুতিতে সুলতান তাকে দেহরক্ষী বাহিনীতে নিয়োগ দেন। শারীরিক সক্ষমতা না থাকলেও যোগ্যতা ছিল অনেক। স্বীয় যোগ্যতায় সেনাপতি পদে অধীষ্ট হন। ১৩০৬ সালে তার নেতৃত্বে মোঙ্গলদের পরাজিত করা হয়। এরপর তিনি দক্ষিণাত্যে পরপর কয়েকটি অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ ধন সম্পদ জমা করেন কোষাগারে। ১৩১৩-১৩১৫ পর্যন্ত দেবগিরির গভর্নর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। আলাউদ্দিন খিলজির মৃত্যুর পর তার পুত্রকে নাম মাত্র ক্ষমতা দিয়ে কার্যত আড়ালে তিনিই দেশ শাসন করতে থাকেন। বিষয়টা ভাল লাগে নি আলাউদ্দিন খিলজির রক্ষী বাহিনীর। তারা মালিক কাফুরকে হত্যা করে ১৩১৬ সালে।
acimasud
মালিক কাফুর ছিলেন দিল্লি সালতানাতের বিখ্যাত সুলতান আলাউদ্দিন খিলজির একজন বিশিষ্ট দাস৷ ধারণা করা হয় তাকে খোজা করা হয়েছিল যার ফলশ্রুতিতে সুলতান তাকে দেহরক্ষী বাহিনীতে নিয়োগ দেন। শারীরিক সক্ষমতা না থাকলেও যোগ্যতা ছিল অনেক। স্বীয় যোগ্যতায় সেনাপতি পদে অধীষ্ট হন। ১৩০৬ সালে তার নেতৃত্বে মোঙ্গলদের পরাজিত করা হয়। এরপর তিনি দক্ষিণাত্যে পরপর কয়েকটি অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ ধন সম্পদ জমা করেন কোষাগারে। ১৩১৩-১৩১৫ পর্যন্ত দেবগিরির গভর্নর হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। আলাউদ্দিন খিলজির মৃত্যুর পর তার পুত্রকে নাম মাত্র ক্ষমতা দিয়ে কার্যত আড়ালে তিনিই দেশ শাসন করতে থাকেন। বিষয়টা ভাল লাগে নি আলাউদ্দিন খিলজির রক্ষী বাহিনীর। তারা মালিক কাফুরকে হত্যা করে ১৩১৬ সালে।