একজন আদর্শ শিক্ষকের অনেক কার্যাবলী আছে। তা উল্লেখ করা হল।
শিক্ষার্থীর চরিত্র ও মানস গঠনে শিক্ষক :
শিক্ষার্থীরা মাতা-পিতা ও পরিবারের আদর্শ যতখানি না অনুসরণ করে তার থেকেও বেশী অনুসরণ করে শিক্ষককে। অবচেতন মনেই তাদের মাঝে এ মানসিকতা গড়ে ওঠে। ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন শিক্ষক কোন কিছু না বললেও শিক্ষার্থীদের মাঝে তার চারিত্রিক ও ব্যবহারিক প্রভাব সঞ্চারিত হয়। সেক্ষেত্রে শিক্ষক তার শিক্ষার্থীদের চারিত্রিক গুণাবলী ও আচার-আচরণ লক্ষ্য রাখলে এবং প্রয়োজনীয় হেদায়াত দিলে শিক্ষার্থীদের চরিত্র ও মনমানসিকতা আরও সুন্দরভাবে গড়ে ওঠা স্বাভাবিক।
শ্রেণীকক্ষে আদর্শ পাঠদান :
যারা শিক্ষাগ্রহণ করে তারা শিক্ষার্থী বা ছাত্র। শিক্ষা একটি জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শিক্ষা চলমান। যে কোন নতুন ও পরিবর্তিত পরিস্থিতে খাপ খাওয়ানোর কাজে শিক্ষা সাহায্য করে। আর মানুষকে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন পরিস্থিতির মুকাবেলা করতে হয়। কাজেই শিক্ষা তার প্রতিদিনই দরকার। একজন শ্রেণীশিক্ষক তার ছাত্রকে সেই নতুন পরিস্থিতি মুকাবেলার যোগ্য করে গড়ে তোলেন। শিক্ষক পড়ানোর জন্য একটা ডায়েরী রাখেন। তাতে তিনি শিক্ষার্থীদের শ্রেণীভিত্তিক যে পড়া দেন তা লেখা থাকে। পরবর্তী ক্লাসের পাঠদানে তিনি ডায়েরীর সহায়তা নেন। বইয়ের কতদূর তিনি পড়িয়েছেন তা তার জানা থাকে। ফলে তিনি সময় মতো পাঠদান ও পাঠ্য বই শেষ করতে পারেন।
শ্রেণীকক্ষের বাইরে শিক্ষক :
মানুষ মাত্রেই সামাজিক জীব। শিক্ষকও মানুষ। কাজেই তাকে সমাজের মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে হয়। একজন ভাল শিক্ষক প্রথমেই তার পরিবারের কথা ভাবেন। পরিবারের সদস্যদের দ্বীন শেখানো, দ্বীনের উপর চালানো, আদব-কায়দা ও ভদ্রতা শেখানো, সামাজিক নিয়ম-নীতি সম্পর্কে বুঝানোর বিষয়ে তিনি সদাই সজাগ থাকেন। সমাজের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার অধ্যয়ন থাকে। তিনি সমাজে ভাল কাজের প্রসার এবং মন্দ কাজের নিষেধে সচেষ্ট থাকেন। সমাজের নানা প্রতিষ্ঠান যেমন শিক্ষালয়, মসজিদ, মাদ্রাসা, মৃত্যু-জানাযা, বিয়ে-শাদী ইত্যাদির সাথে জড়িত থাকেন। নানা সামাজিক কাজে তিনি নিজ থেকে এগিয়ে যান কিংবা ডাকলেই তাকে পাওয়া যায়। সামাজিক কোন প্রতিষ্ঠান গড়ার প্রয়োজন পড়লে সেখানে তার ভূমিকা থাকে।
ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার খোঁজ খবর নেনঃ
একজন আদর্শ শিক্ষকের অন্যতম কাজ হল ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার খোঁজ খবর নেওয়া।
acimasud
একজন আদর্শ শিক্ষকের অনেক কার্যাবলী আছে। তা উল্লেখ করা হল।
শিক্ষার্থীর চরিত্র ও মানস গঠনে শিক্ষক :
শিক্ষার্থীরা মাতা-পিতা ও পরিবারের আদর্শ যতখানি না অনুসরণ করে তার থেকেও বেশী অনুসরণ করে শিক্ষককে। অবচেতন মনেই তাদের মাঝে এ মানসিকতা গড়ে ওঠে। ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন শিক্ষক কোন কিছু না বললেও শিক্ষার্থীদের মাঝে তার চারিত্রিক ও ব্যবহারিক প্রভাব সঞ্চারিত হয়। সেক্ষেত্রে শিক্ষক তার শিক্ষার্থীদের চারিত্রিক গুণাবলী ও আচার-আচরণ লক্ষ্য রাখলে এবং প্রয়োজনীয় হেদায়াত দিলে শিক্ষার্থীদের চরিত্র ও মনমানসিকতা আরও সুন্দরভাবে গড়ে ওঠা স্বাভাবিক।
শ্রেণীকক্ষে আদর্শ পাঠদান :
যারা শিক্ষাগ্রহণ করে তারা শিক্ষার্থী বা ছাত্র। শিক্ষা একটি জীবনব্যাপী প্রক্রিয়া। জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত শিক্ষা চলমান। যে কোন নতুন ও পরিবর্তিত পরিস্থিতে খাপ খাওয়ানোর কাজে শিক্ষা সাহায্য করে। আর মানুষকে প্রতিনিয়তই নতুন নতুন পরিস্থিতির মুকাবেলা করতে হয়। কাজেই শিক্ষা তার প্রতিদিনই দরকার। একজন শ্রেণীশিক্ষক তার ছাত্রকে সেই নতুন পরিস্থিতি মুকাবেলার যোগ্য করে গড়ে তোলেন। শিক্ষক পড়ানোর জন্য একটা ডায়েরী রাখেন। তাতে তিনি শিক্ষার্থীদের শ্রেণীভিত্তিক যে পড়া দেন তা লেখা থাকে। পরবর্তী ক্লাসের পাঠদানে তিনি ডায়েরীর সহায়তা নেন। বইয়ের কতদূর তিনি পড়িয়েছেন তা তার জানা থাকে। ফলে তিনি সময় মতো পাঠদান ও পাঠ্য বই শেষ করতে পারেন।
শ্রেণীকক্ষের বাইরে শিক্ষক :
মানুষ মাত্রেই সামাজিক জীব। শিক্ষকও মানুষ। কাজেই তাকে সমাজের মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে হয়। একজন ভাল শিক্ষক প্রথমেই তার পরিবারের কথা ভাবেন। পরিবারের সদস্যদের দ্বীন শেখানো, দ্বীনের উপর চালানো, আদব-কায়দা ও ভদ্রতা শেখানো, সামাজিক নিয়ম-নীতি সম্পর্কে বুঝানোর বিষয়ে তিনি সদাই সজাগ থাকেন। সমাজের অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তার অধ্যয়ন থাকে। তিনি সমাজে ভাল কাজের প্রসার এবং মন্দ কাজের নিষেধে সচেষ্ট থাকেন। সমাজের নানা প্রতিষ্ঠান যেমন শিক্ষালয়, মসজিদ, মাদ্রাসা, মৃত্যু-জানাযা, বিয়ে-শাদী ইত্যাদির সাথে জড়িত থাকেন। নানা সামাজিক কাজে তিনি নিজ থেকে এগিয়ে যান কিংবা ডাকলেই তাকে পাওয়া যায়। সামাজিক কোন প্রতিষ্ঠান গড়ার প্রয়োজন পড়লে সেখানে তার ভূমিকা থাকে।
ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার খোঁজ খবর নেনঃ
একজন আদর্শ শিক্ষকের অন্যতম কাজ হল ছাত্র-ছাত্রীদের পড়াশুনার খোঁজ খবর নেওয়া।