অস্টিওপোরোসিস বা অস্টিওম্যালাশিয়া শরীরে বাসা বাঁধার পেছনে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি বড় ভূমিকা পালন করে।এটি মূলত হাড়ের রোগ।
অস্টিওম্যালাশিয়া প্রতিরোধে করনীয়:
১।হাড়ের বৃদ্ধিতে ক্যালসিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি হাড়ের সর্বোচ্চ সক্ষমতা অর্জিত হলেও নিয়মিতভাবে ক্যালসিয়াম গ্রহণ দরকার।
২।অস্টিওপোরোসিস রোধে খাদ্যতালিকায় ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি ভিটামিন ডি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
৩। সূর্যের আলো ভিটামিন ডি–এর প্রধান উৎস। তা ছাড়া কিছু মাছ ও ডিমের কুসুমে সামান্য পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে।
৪। অতিরিক্ত লবণ, অর্থাৎ সোডিয়াম ক্লোরাইডযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। কেননা লবণ দেহ থেকে ক্যালসিয়াম বের করে দিয়ে হাড়কে দুর্বল করে দেয়।
৫।চিপস, বিভিন্ন ফাস্ট ফুড, কাঁচা খাবার বা সালাদে মেশানো লবণ হাড়ের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
৬।অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিনও অস্টিওপোরোসিসের জন্য দায়ী। তাই মাংস খাওয়া কমাতে হবে। মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত মাংস মানেই অতিরিক্ত প্রোটিন। এ প্রোটিন শরীরে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি করে, যাকে নিষ্ক্রিয় করতে ক্যালসিয়াম কাজ করে। যার ফলে হাড়ে ক্যালসিয়াম কম পৌঁছায়।
৭।কমল পানীয় পান করা যাবে না। কোমল পানীয়ে রয়েছে ফসফরিক অ্যাসিড, যা প্রসাবের মাধ্যমে দেহের ক্যালসিয়াম শরীর থেকে বের করে দেয়। যার ফলে অস্থি ক্ষয়ে যেতে থাকে।
acimasud
বেশি করে ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার খেতে হবে৷ এ ছাড়া সকালের হালকা রোদ গায়ে লাগাতে হবে ।
Benzir Ahmed
ভিটামিন ও ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবার।
ছো য়া দ
ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া।
নিয়মিত ব্যায়াম করা।
সুষম আশ যুক্ত খাবার গ্রহণ করা।
MaSuD RAHman SaGoR
অস্টিওপোরোসিস বা অস্টিওম্যালাশিয়া শরীরে বাসা বাঁধার পেছনে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি বড় ভূমিকা পালন করে।এটি মূলত হাড়ের রোগ।
অস্টিওম্যালাশিয়া প্রতিরোধে করনীয়:
১।হাড়ের বৃদ্ধিতে ক্যালসিয়াম গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি হাড়ের সর্বোচ্চ সক্ষমতা অর্জিত হলেও নিয়মিতভাবে ক্যালসিয়াম গ্রহণ দরকার।
২।অস্টিওপোরোসিস রোধে খাদ্যতালিকায় ক্যালসিয়ামের পাশাপাশি ভিটামিন ডি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে।
৩। সূর্যের আলো ভিটামিন ডি–এর প্রধান উৎস। তা ছাড়া কিছু মাছ ও ডিমের কুসুমে সামান্য পরিমাণ ভিটামিন ডি রয়েছে।
৪। অতিরিক্ত লবণ, অর্থাৎ সোডিয়াম ক্লোরাইডযুক্ত খাবার খাওয়া যাবে না। কেননা লবণ দেহ থেকে ক্যালসিয়াম বের করে দিয়ে হাড়কে দুর্বল করে দেয়।
৫।চিপস, বিভিন্ন ফাস্ট ফুড, কাঁচা খাবার বা সালাদে মেশানো লবণ হাড়ের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।
৬।অতিরিক্ত প্রাণীজ প্রোটিনও অস্টিওপোরোসিসের জন্য দায়ী। তাই মাংস খাওয়া কমাতে হবে। মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত মাংস মানেই অতিরিক্ত প্রোটিন। এ প্রোটিন শরীরে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি করে, যাকে নিষ্ক্রিয় করতে ক্যালসিয়াম কাজ করে। যার ফলে হাড়ে ক্যালসিয়াম কম পৌঁছায়।
৭।কমল পানীয় পান করা যাবে না। কোমল পানীয়ে রয়েছে ফসফরিক অ্যাসিড, যা প্রসাবের মাধ্যমে দেহের ক্যালসিয়াম শরীর থেকে বের করে দেয়। যার ফলে অস্থি ক্ষয়ে যেতে থাকে।